লবণ বা নুনের আছে ঢের গুণ। খাবারের স্বাদ থেকে শুরু করে লবণের অনেক গুণের খোঁজই অনেকের কাছে রয়েছে। তবে গবেষকরা সম্প্রতি নুনের আরো নতুন একটি গুণের সন্ধান পেয়েছেন। সিঙ্গাপুরের গবেষকরা বলছেন, সাধারণ লবণ ব্যবহারে কম্পিউটার হার্ডডিস্কের তথ্য ধারণ ক্ষমতা ৬ গুণ পর্যন্ত বাড়নো সম্ভব। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইন-এর।
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুর এবং ডেটা স্টোরেজ ইনস্টিটিউট লবণ ব্যবহার করে হার্ডডিস্কে বেশি পরিমাণ ডেটা ধরে রাখার পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। গবেষকদের দাবি, নতুন পদ্ধতিতে বিভিন্ন কোম্পানির বা ব্যক্তিগত পর্যায়ে ডেটা সংরক্ষণে লবণ কাজে আসবে।
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুর-এর বিবৃতিতে জানা গেছে, ‘নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনের ফলে হার্ডডিস্কের প্রতি বর্গইঞ্চিতে ৩.৩ টেরাবিট পর্যন্ত ডেটা রেকর্ডিং ঘনত্ব বাড়ে যা বর্তমান বাজারে থাকা হার্ডডিস্কের তুলনায় ৬ গুণ বেশি।’
গবেষক ড. জোল ইয়াং জানিয়েছেন, হার্ডডিস্ক তৈরিতে সোডিয়াম ক্লোরাইড জুড়ে দিলে তথ্য রেকর্ডিংয়ে বিট ইউনিটের প্যাটার্ন পরিবর্তিত হয়। প্রতিটি ম্যাগনেটিক ডিস্ক আরো বেশি পরিছন্ন হয় এবং বিটের ঘনত্ব বেড়ে যায়। বিট ‘প্রিন্ট’ করতে যে ইলেকট্রনিক বিম প্রয়োজন হয় লবণ তার রেজ্যুলিউশন বাড়িয়ে দেয়; ফলে সবচেয়ে ভালো মানের কনট্রাস্ট পাওয়া যায়। এ ছাড়াও লাইন প্যাটার্নও হয় অনেক ঘন।’
এদিকে এই লবণ মেশানো বা ‘নোনা’ হার্ডডিস্ক ২০১৬ সাল নাগাদ বাজারে আসবে বলেই জানিয়েছেন গবেষক ড. ইয়াং।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুর এবং ডেটা স্টোরেজ ইনস্টিটিউট লবণ ব্যবহার করে হার্ডডিস্কে বেশি পরিমাণ ডেটা ধরে রাখার পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। গবেষকদের দাবি, নতুন পদ্ধতিতে বিভিন্ন কোম্পানির বা ব্যক্তিগত পর্যায়ে ডেটা সংরক্ষণে লবণ কাজে আসবে।
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুর-এর বিবৃতিতে জানা গেছে, ‘নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনের ফলে হার্ডডিস্কের প্রতি বর্গইঞ্চিতে ৩.৩ টেরাবিট পর্যন্ত ডেটা রেকর্ডিং ঘনত্ব বাড়ে যা বর্তমান বাজারে থাকা হার্ডডিস্কের তুলনায় ৬ গুণ বেশি।’
গবেষক ড. জোল ইয়াং জানিয়েছেন, হার্ডডিস্ক তৈরিতে সোডিয়াম ক্লোরাইড জুড়ে দিলে তথ্য রেকর্ডিংয়ে বিট ইউনিটের প্যাটার্ন পরিবর্তিত হয়। প্রতিটি ম্যাগনেটিক ডিস্ক আরো বেশি পরিছন্ন হয় এবং বিটের ঘনত্ব বেড়ে যায়। বিট ‘প্রিন্ট’ করতে যে ইলেকট্রনিক বিম প্রয়োজন হয় লবণ তার রেজ্যুলিউশন বাড়িয়ে দেয়; ফলে সবচেয়ে ভালো মানের কনট্রাস্ট পাওয়া যায়। এ ছাড়াও লাইন প্যাটার্নও হয় অনেক ঘন।’
এদিকে এই লবণ মেশানো বা ‘নোনা’ হার্ডডিস্ক ২০১৬ সাল নাগাদ বাজারে আসবে বলেই জানিয়েছেন গবেষক ড. ইয়াং।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/
0 comments:
Post a Comment