সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলো এখন কেবল সামাজিকতা রক্ষার কাজেই অবদান রাখছে না। ভার্চুয়াল এই জগৎ থেকে গবেষকেরা পাচ্ছেন গবেষণার নানা রসদ। এর সাম্প্রতিক নমুনা পাওয়া গেল জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন কম্পিউটারবিজ্ঞানীর কাজে। মার্ক ড্রেডজে ও মাইকেল জে পল—এই দুই বিজ্ঞানী জানালেন, টুইটারের দেওয়া বার্তা (টুইট) থেকে তাঁরা পেয়েছেন জনস্বাস্থ্য-সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
মার্ক ও পল বিশেষ এক সফটওয়্যার তৈরি করেছেন। যেটা জনস্বাস্থ্যের বিশেষ লক্ষণীয় কিছু দিকের ওপর দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। জন হপকিন্সের এই দুই তরুণ বিজ্ঞানী প্রথমেই গবেষণা চালিয়েছেন টুইটারে। পাঁচ বছর হলো এই খুদে ব্লগসাইটটি আত্মপ্রকাশ করেছে।
এ পর্যন্ত এই সাইটটিতে করা টুইটের মধ্যে মার্ক ও পল গবেষণা চালিয়েছেন ২০ লাখ টুইটের ওপর। সেই টুইটগুলোয় তাঁদের সফটওয়্যারটি কাজে লাগিয়ে তাঁরা দেখেছেন, সেখানকার ১৫ লাখ টুইটই স্বাস্থ্যসম্পর্কিত। এসবে রোগ-বালাইয়ের কথাই লেখা হয়েছে।
অসুখ-বিসুখের মধ্যে ছিল ক্যানসার থেকে শুরু করে ইনসমনিয়ার নাম। এ ছাড়া টুইটগুলোয় ছিল মামুলি জ্বরজারি কিংবা হাঁচি-কাশির কথাও। মার্ক ও পল টুইটগুলো বাছাই করার পর বের করেছেন কোন এলাকায়, কীভাবে এবং কেন রোগগুলো ছড়াচ্ছে। এতে বেরিয়ে এসেছে রোগের প্রাদুর্ভাব ও কারণের ইতিহাস।
গবেষণার প্রাথমিক পর্যায়ে অনেক সীমাবদ্ধতার মুখোমুখি হতে হয়েছে মার্ক ও পলকে। তার পরও তাঁরা চেষ্টা করেছেন কিছু সাধারণ রোগ-ব্যাধি যেমন ফ্লু, অ্যালার্জি নিয়ে গবেষণা করতে। দেখা গেছে, একই এলাকা ও সময়ের টুইটার ব্যবহারকারীরা একই ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়েছিল। তাই তাদের টুইটেও উঠে এসেছে একই রকম উপসর্গ ও সমস্যার কথা।
আসছে ১৮ জুলাই বার্সেলোনায় এক আন্তর্জাতিক সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের এই গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করবেন মার্ক ও পল। —সিনেট অবলম্বনে মাহফুজ রহমান
মার্ক ও পল বিশেষ এক সফটওয়্যার তৈরি করেছেন। যেটা জনস্বাস্থ্যের বিশেষ লক্ষণীয় কিছু দিকের ওপর দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। জন হপকিন্সের এই দুই তরুণ বিজ্ঞানী প্রথমেই গবেষণা চালিয়েছেন টুইটারে। পাঁচ বছর হলো এই খুদে ব্লগসাইটটি আত্মপ্রকাশ করেছে।
এ পর্যন্ত এই সাইটটিতে করা টুইটের মধ্যে মার্ক ও পল গবেষণা চালিয়েছেন ২০ লাখ টুইটের ওপর। সেই টুইটগুলোয় তাঁদের সফটওয়্যারটি কাজে লাগিয়ে তাঁরা দেখেছেন, সেখানকার ১৫ লাখ টুইটই স্বাস্থ্যসম্পর্কিত। এসবে রোগ-বালাইয়ের কথাই লেখা হয়েছে।
অসুখ-বিসুখের মধ্যে ছিল ক্যানসার থেকে শুরু করে ইনসমনিয়ার নাম। এ ছাড়া টুইটগুলোয় ছিল মামুলি জ্বরজারি কিংবা হাঁচি-কাশির কথাও। মার্ক ও পল টুইটগুলো বাছাই করার পর বের করেছেন কোন এলাকায়, কীভাবে এবং কেন রোগগুলো ছড়াচ্ছে। এতে বেরিয়ে এসেছে রোগের প্রাদুর্ভাব ও কারণের ইতিহাস।
গবেষণার প্রাথমিক পর্যায়ে অনেক সীমাবদ্ধতার মুখোমুখি হতে হয়েছে মার্ক ও পলকে। তার পরও তাঁরা চেষ্টা করেছেন কিছু সাধারণ রোগ-ব্যাধি যেমন ফ্লু, অ্যালার্জি নিয়ে গবেষণা করতে। দেখা গেছে, একই এলাকা ও সময়ের টুইটার ব্যবহারকারীরা একই ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়েছিল। তাই তাদের টুইটেও উঠে এসেছে একই রকম উপসর্গ ও সমস্যার কথা।
আসছে ১৮ জুলাই বার্সেলোনায় এক আন্তর্জাতিক সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের এই গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করবেন মার্ক ও পল। —সিনেট অবলম্বনে মাহফুজ রহমান
Posted in: Social-Network,Twitter
0 comments:
Post a Comment